বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে
আলোচনা করা হবে। তাছাড়া বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে বেশি সুযোগ সুবিধা
পাওয়া যায় সে বিষয়গুলো নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি লিখা হয়েছে।
এছাড়াও বাংলাদেশ থেকে আপনি কোন কোন মাধ্যমে ইউরোপে যেতে পারেন সেই সম্পর্কে
বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে। বাংলাদেশ থেকে সাধারণত জীবিকা নির্বাহের জন্য ইউরোপে
দেশগুলোতে বেশিরভাগ মানুষ পাড় দিয়ে থাকে।
আরো পড়ুন:জার্মানি স্টুডেন্ট ভিসায় কিভাবে যাবেন
বর্তমান সময়ে আমাদের কারো জানা নেই ইউরোপের কোন দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায়। আসুন আজ আপনাদের সঙ্গে ইউরোপের কোন দেশে ভিসা পাওয়া সহজ সেই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক। বাংলাদেশের লোকজন বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের দেশগুলোপ্রথম তালিকায় রেখে থাকে। আপনি খুব সহজে ইউরোপে ২৭টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমন করতে পারবেন।
তার জন্য আপনার থাকা দরকার ইউরোপের স্টুডেন্ট ভিসা অথবা টুরিস্ট ভিসা। আপনি এই বিষয়ে ইউরোপের সে কোন দেশে গেলে ২৭ টি দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র ,কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার তুলনায় ইউরোপের দেশগুলোতে প্রচুর পরিমাণে স্টুডেন্ট ভিসায় এবং শ্রমিক বিষয় লোকজন নিয়ে থাকে।
বর্তমানে ইউরোপের যেগুলো দেশে আপনি খুব সহজে ভিসা পেয়ে যাবেন সেগুলো দেশের তালিকা তুলে ধরা হলোঃপর্তুগাল, ফ্রান্স, মালটা, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, হাঙ্গেরি, লাডভিয়া ইত্যাদি দেশ খুব সহজে ভিসা পেয়ে যাবেন।
সাধারণত ইউরোপের দলগুলোতে যাওয়ার জন্য আপনি বিভিন্ন ভিসায় আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য সবচেয়ে সহজ বিষয় হলো স্টুডেন্ট ভিসা। স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ইউরোপের যে কোন একটি দেশে পড়াশোনা করতে যেতে পারেন।
তারপর সেখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত কাজকর্ম করতে পারেন তার পাশাপাশি পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবেন। এছাড়া আপনি স্টুডেন্ট ভিসা বাদে অন্য বিষয়ে যেতে পারেন। তার জন্য আপনাকে কিছু নিয়ম কারণ অনুসরণ করতে হয় এবং কিছু প্রয়োজনে কাগজপত্র জমা দিতে হবে। তাহলে আপনি খুব সহজেই স্টুডেন্ট ভিসায় অথবা অন্যান্য ভিসায় যেতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যে কোন দেশে কাজের ভিসায় যাওয়ার জন্য আপনি সরাসরি ভাবে, প্রকাশ কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বিএমইটি,বোয়েসেল,ভিএফএস গ্লোবাল ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে পারবেন। এগুলো প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করার মাধ্যমে আপনি সরকারিভাবে সরাসরি ইউরোপে যে কোন দেশে আবেদন করে যেতে পারেন।
আসুন জেনে নেওয়া যাক ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা খরচ হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো:
ভৌগোলিক অবস্থান স্টুডেন্ট ভিসা খরচ টুরিস্ট ভিসা খরচ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ
পূর্ব ইউরোপ ৪-৫ লাখ ৩-৫ লাখ ৫-১০ লাখ
পশ্চিম ইউরোপ ৫-১০ লাখ ৫-১৫ লাখ ১২-১৫ লাখ
মধ্য ইউরোপ ৫-৭ লাখ ৪-৬ লাখ ১০-১৪ লাখ
আরো পড়ুন:অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন ২০২৫
যেমনঃগ্রীস, হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, আয়ারল্যান্ড, লিথুনিয়া, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া, লাটভিয়া, ফিনল্যান্ড ইত্যাদি দেশগুলোতে খুব সহজে ভিসা পাওয়া যায় । বাংলাদেশ থেকে ভিসা পাওয়াটা অনেক কঠিন হলেও সঠিক গাইডলাইন এবং কাগজপত্র সঠিক থাকলে খুব সহজেই ভিসা পাওয়া যায়। তার জন্য আপনাদেরকে ইউরোপের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে।
আসুন জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যেতে কোন কোন দেশে বেশি টাকা খরচ হয় সে দেশগুলোর নাম যেমনঃ যুক্ত রাজ্য, ইতালি, জার্মানি, স্পেন, ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ড, মোনাকো, সুইজারল্যান্ড, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ড, অস্টিয়া ইত্যাদি প্রভৃতি দেশগুলোতে যেতে বেশি টাকা খরচ হয়ে থাকে। ইউরোপের এ দেশগুলোতে যেতে আপনার কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ লক্ষ টাকার মত খরচ হতে পারে।
আরো পড়ুন:ইতালি ভিসা আবেদন ফরম 2025
উচ্চ ব্যয়ের দেশ মধ্যম ব্যয়ের দেশ নিম্ন ব্যয়ের দেশ
ফ্রান্স= ৮-৯ লাখ টাকা সুইজারল্যান্ড= ৮-৯ লাখ টাকা পোল্যান্ড=৬-৮ লাখ টাকা
যুক্তরাজ্য= ৮-৯ লাখ টাকা আইরিশ= ৬-৭ লাখ টাকা হাঙ্গেরি=৬-৭ লাখ টাকা
জার্মানি= ৮-৯ লাখ টাকা ফিনল্যান্ড= ৬-৭ লাখ টাকা ক্রোয়েশিয়া= ৭-৮ লাখ টাকা
ইতালি= ৮-৯ লাখ টাকা চেক প্রজাতন্ত্র= ৭-৮ লাখ টাকা রোমানিয়া= ৬-৭ লাখ টাকা
স্পেন= ৮-৯ লাখ টাকা বেলজিয়াম= ৭ লাখ টাকা বুলগেরিয়া= ৫-৭ লাখ টাকা
নেদারল্যান্ডস= ৮-৯ লাখ টাকা অস্ট্রিয়া= ৭ লাখ টাকা লিথুয়ানিয়া= ৬-৭ লাখ টাকা
ডেনমার্ক= ৮-৯ লাখ টাকা ০০০০০০০ লাটভিয়া= ৬-৭ লাখ টাকা
০০০০০০ ০০০০০০০ স্লোভাকিয়া= ৬-৭ লাখ টাকা
০০০০০০ ০০০০০০ স্লোভেনিয়া= ৬-৭ লাখ টাকা
ইউরোপের ভিসার জন্য আবেদন ফরম, আবেদনকারী স্বাক্ষর সহকারে।
সাধারণত বাংলাদেশ থেকে উন্নত জীবন জীবিকা নির্বাহের জন্য ইউরোপের দেশগুলোর থেকে বেশি পরিমাণে আবেদন করে থাকে ভিসার জন্য। এছাড়া কম খরচে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় তা সঠিকভাবে আলোচনা করা আছে। আশা করি এই পোস্ট টি পড়ার মাধ্যমে পুরোপুরি ভাবে বুঝতে পারবেন। ধন্যবাদ
আরো পড়ুন:জার্মানি স্টুডেন্ট ভিসায় কিভাবে যাবেন
পেজ সূচিপত্র:
- ইউরোপের কোন দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায়
- ইউরোপ যাওয়ার সহজ উপায়
- ইউরোপের ভ্রমণে কোন কোন দেশে যাবেন
- ইউরোপ যেতে কত টাকা লাগে?
- কম খরচে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া যায়?
- ইউরোপের কোন দেশের ভিসা পাওয়া সহজ?
- ইউরোপের কোন কোন দেশে যেতে বেশি টাকা লাগে?
- ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে
- ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
-
উপসংহার
ইউরোপের কোন দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায়
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এ বিষয়টি নিয়ে আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট লেখা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে ভিসা পাওয়ার সহজ সে সম্পর্কে আমরা আজ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। সাধারণত বাংলাদেশ থেকে জীবিকা নির্বাহের জন্য ইউরোপের দেশগুলোতে পাড়ি দিয়ে থাকে। ইউরোপের দেশগুলোতে কাজের সুযোগ সুবিধা বেশি থাকায় বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আগমন করে থাকে।বর্তমান সময়ে আমাদের কারো জানা নেই ইউরোপের কোন দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায়। আসুন আজ আপনাদের সঙ্গে ইউরোপের কোন দেশে ভিসা পাওয়া সহজ সেই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক। বাংলাদেশের লোকজন বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে ইউরোপের দেশগুলোপ্রথম তালিকায় রেখে থাকে। আপনি খুব সহজে ইউরোপে ২৭টি দেশে বিনা ভিসায় ভ্রমন করতে পারবেন।
তার জন্য আপনার থাকা দরকার ইউরোপের স্টুডেন্ট ভিসা অথবা টুরিস্ট ভিসা। আপনি এই বিষয়ে ইউরোপের সে কোন দেশে গেলে ২৭ টি দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র ,কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার তুলনায় ইউরোপের দেশগুলোতে প্রচুর পরিমাণে স্টুডেন্ট ভিসায় এবং শ্রমিক বিষয় লোকজন নিয়ে থাকে।
বর্তমানে ইউরোপের যেগুলো দেশে আপনি খুব সহজে ভিসা পেয়ে যাবেন সেগুলো দেশের তালিকা তুলে ধরা হলোঃপর্তুগাল, ফ্রান্স, মালটা, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, হাঙ্গেরি, লাডভিয়া ইত্যাদি দেশ খুব সহজে ভিসা পেয়ে যাবেন।
ইউরোপে যাওয়া সহজ উপায়
বাংলাদেশ থেকে প্রত্যেক বছর সরকারি ভাবে কম খরচে ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য আজকের পোস্টটি আপনাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নেওয়া যাক ইউরোপে যাওয়ার সহজ উপায় গুলো সম্পর্কে।সাধারণত ইউরোপের দলগুলোতে যাওয়ার জন্য আপনি বিভিন্ন ভিসায় আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য সবচেয়ে সহজ বিষয় হলো স্টুডেন্ট ভিসা। স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ইউরোপের যে কোন একটি দেশে পড়াশোনা করতে যেতে পারেন।
তারপর সেখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত কাজকর্ম করতে পারেন তার পাশাপাশি পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবেন। এছাড়া আপনি স্টুডেন্ট ভিসা বাদে অন্য বিষয়ে যেতে পারেন। তার জন্য আপনাকে কিছু নিয়ম কারণ অনুসরণ করতে হয় এবং কিছু প্রয়োজনে কাগজপত্র জমা দিতে হবে। তাহলে আপনি খুব সহজেই স্টুডেন্ট ভিসায় অথবা অন্যান্য ভিসায় যেতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যে কোন দেশে কাজের ভিসায় যাওয়ার জন্য আপনি সরাসরি ভাবে, প্রকাশ কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বিএমইটি,বোয়েসেল,ভিএফএস গ্লোবাল ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে পারবেন। এগুলো প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করার মাধ্যমে আপনি সরকারিভাবে সরাসরি ইউরোপে যে কোন দেশে আবেদন করে যেতে পারেন।
ইউরোপ ভবনে কোন কোন দেশে যাবেন
সাধারণত বাংলাদেশ থেকে প্রত্যেক বছর নানান দেশে মানুষ ভ্রমণ করে থাকে। এছাড়াও বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করার জন্য অনেক সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে। আসুন জেনে নেওয়া যাক ইউরোপের ভ্রমণকারী দেশগুলো সম্পর্কে। বাংলাদেশ থেকে প্রত্যেক বছর সরকারি এবং বেসরকারিভাবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে গিয়ে থাকে।- ইতালি :সত্যিই তাহলে ভ্রমণকারী দেশগুলোর মধ্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।কারণ ইতালির ঐতিহাসিক জায়গাগুলো দেখলে আপনার প্রাণ এবং মন দুটো জড়িয়ে যাবে। এছাড়া আপনি রোমে গেলে কলোসিয়াম দেখতে পাবেন।
- সুইজারল্যান্ড :ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে সুইজারল্যান্ড খুবই বিখ্যাত একটি দেশ। কারণ সুইজারল্যান্ড এর পরিবেশ এবং তাদের ঐতিহাসিক কিছু নিদর্শন দর্শনার্থীদের এবং পর্যটকদের মন কারে। তাছাড়া এম সুইজারল্যান্ডের টুরিস্ট ভিসা পাওয়া খুবই সহজ।
- পর্তুগাল :গতকালকে অভিবাসীদের স্বর্গ বলা হয়ে থাকে।কারণ পর্তুগালে কাজের জন্য কোন ধরনের সমস্যায় ভুগতে হয় না । ছাড়া পর্তুগালের কালচার অনেক সুন্দর।ইসরা আপনি ইউরোপের দেশ গুলোর মধ্যে অনেক দেশে ভ্রমণ করতে পারেন।
ইউরোপে যেতে কত টাকা লাগে
ইউরোপকে বলা হয়ে থাকে স্বপ্নের দেশ। বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এ সম্পর্কে আমরা বিস্তারিতভাবে উপর আলোচনা করেছি। এখন আপনাদের সামনে ইউরোপে যেতে কত টাকা লাগে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত হবে আলোচনা করা হলো। সাধারণত ইউরোপে যেতে ভিসার ক্যাটাগরি, ভিসা ধরন, কোন ভিসায় যাবেন, কাজের ধরন ইত্যাদি উপর নির্ভর করে টাকা নেওয়া হয়ে থাকে।আসুন জেনে নেওয়া যাক ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা খরচ হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো:
ভৌগোলিক অবস্থান স্টুডেন্ট ভিসা খরচ টুরিস্ট ভিসা খরচ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ
পূর্ব ইউরোপ ৪-৫ লাখ ৩-৫ লাখ ৫-১০ লাখ
পশ্চিম ইউরোপ ৫-১০ লাখ ৫-১৫ লাখ ১২-১৫ লাখ
মধ্য ইউরোপ ৫-৭ লাখ ৪-৬ লাখ ১০-১৪ লাখ
কম খরচে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া যায়
বাংলাদেশ থেকে কম খরচে ইউরোপের যে কয়েকটি দেশে যাওয়া যায় সে দেশগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত হবে আলোচনা করা হলো। এছাড়া প্রত্যেক বছর বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার শ্রমিক এবং শিক্ষার্থী স্টুডেন্ট ভিসায় ইউরোপের দেশগুলোতে পাড়ি দিয়ে থাকে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কম খরচে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া সহজ।আরো পড়ুন:অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন ২০২৫
- পোল্যান্ড :পোল্যান্ডে যেতে আপনার খরচ পড়বে ৬ থেকে ৮ লাখ টাকা। ভিসা সহজলভ্য এবং জীবনযাত্রা খরচ ও তুলনামূলকভাবে অনেক কম।
- হাঙ্গেরি :হাঙ্গেরি যেতে আপনার খরচ পড়বে ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা।আঙ্গুরের ভিসা খুব সহজে আপনি পেয়ে যাবেন।
- রোমানিয়া :রোমান নিয়ে যেতে আপনার খরচ পড়বে ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকা। রোমানিয়ার ভিসা পাওয়া খুবই সহজ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় একটি দেশ।
- বুলগেরিয়া :বুলগিরিয়া যেতে আপনার খরচ পড়বে ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকার মত। কিরে সাধারণত সাগর এবং পাহাড়ি এলাকার জন্য পরিচিত।
- চেক প্রজাতন্ত্র :চেক প্রজাতন্ত্র যেতে আপনার খরচ পড়বে ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকার মত। এদেশের ভিসা খুব সহজে পাওয়া যায়।
ইউরোপের কোন দেশের ভিসা পাওয়া সহজ
সাধারণত বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়া একটি চ্যালেঞ্জের বিষয়। অধিকাংশ দেশগুলোতে যেতে তাহলে আপনাকে সেনজন ভিসা প্রয়োজন হয়। সেনজেন ভিসা পাওয়ার রোকিয়াটা সাধারণ ভিসা পাওয়ার তুলনায় অনেকটাই কঠিন। বর্তমানে ইউরোপের যেগুলো দেশে যাওয়া যায়, বা অল্প খরচে বা অল্প সময়ে ভিসা পাওয়ার সহজ সেগুলো দেশগুলো নাম উল্লেখ করা হলো।যেমনঃগ্রীস, হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, আয়ারল্যান্ড, লিথুনিয়া, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া, লাটভিয়া, ফিনল্যান্ড ইত্যাদি দেশগুলোতে খুব সহজে ভিসা পাওয়া যায় । বাংলাদেশ থেকে ভিসা পাওয়াটা অনেক কঠিন হলেও সঠিক গাইডলাইন এবং কাগজপত্র সঠিক থাকলে খুব সহজেই ভিসা পাওয়া যায়। তার জন্য আপনাদেরকে ইউরোপের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে।
ইউরোপের কোন কোন দেশে যেতে বেশি টাকা লাগে
বর্তমানে আমরা বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করলাম। এখন আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব ইউরোপের কোন দেশে যেতে বেশি টাকা লাগে। সেই দেশগুলোর নাম বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো। সাধারণত বাংলাদেশ থেকে এই দেশগুলোতে যেতে তুলনা মূলক ভাবে অনেকটা বেশি লাগে।আসুন জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যেতে কোন কোন দেশে বেশি টাকা খরচ হয় সে দেশগুলোর নাম যেমনঃ যুক্ত রাজ্য, ইতালি, জার্মানি, স্পেন, ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ড, মোনাকো, সুইজারল্যান্ড, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ড, অস্টিয়া ইত্যাদি প্রভৃতি দেশগুলোতে যেতে বেশি টাকা খরচ হয়ে থাকে। ইউরোপের এ দেশগুলোতে যেতে আপনার কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ লক্ষ টাকার মত খরচ হতে পারে।
ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে প্রত্যেক বছর উন্নত জীবন এবং উন্নত শিক্ষার আশায় প্রত্যেক বছর হাজার হাজার মানুষ ইউরোপের দেশগুলোতে পাড়ি জমিয়ে থাকে। আসুন জেনে নেওয়া যাক ইউরোপের কোন দেশগুলোতে যেতে কত টাকা লাগে সেগুলো বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো ছক আকারে।আরো পড়ুন:ইতালি ভিসা আবেদন ফরম 2025
উচ্চ ব্যয়ের দেশ মধ্যম ব্যয়ের দেশ নিম্ন ব্যয়ের দেশ
ফ্রান্স= ৮-৯ লাখ টাকা সুইজারল্যান্ড= ৮-৯ লাখ টাকা পোল্যান্ড=৬-৮ লাখ টাকা
যুক্তরাজ্য= ৮-৯ লাখ টাকা আইরিশ= ৬-৭ লাখ টাকা হাঙ্গেরি=৬-৭ লাখ টাকা
জার্মানি= ৮-৯ লাখ টাকা ফিনল্যান্ড= ৬-৭ লাখ টাকা ক্রোয়েশিয়া= ৭-৮ লাখ টাকা
ইতালি= ৮-৯ লাখ টাকা চেক প্রজাতন্ত্র= ৭-৮ লাখ টাকা রোমানিয়া= ৬-৭ লাখ টাকা
স্পেন= ৮-৯ লাখ টাকা বেলজিয়াম= ৭ লাখ টাকা বুলগেরিয়া= ৫-৭ লাখ টাকা
নেদারল্যান্ডস= ৮-৯ লাখ টাকা অস্ট্রিয়া= ৭ লাখ টাকা লিথুয়ানিয়া= ৬-৭ লাখ টাকা
ডেনমার্ক= ৮-৯ লাখ টাকা ০০০০০০০ লাটভিয়া= ৬-৭ লাখ টাকা
০০০০০০ ০০০০০০০ স্লোভাকিয়া= ৬-৭ লাখ টাকা
০০০০০০ ০০০০০০ স্লোভেনিয়া= ৬-৭ লাখ টাকা
ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সাধারণত ইউরোপ দেশগুলোতে যেতে যে প্রয়োজনের কাগজপত্র গুলো দরকার। সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো। আসুন জেনে নেওয়া যাক ইউরোপে যেতে হলে কোন কোন কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন হয়।ইউরোপের ভিসার জন্য আবেদন ফরম, আবেদনকারী স্বাক্ষর সহকারে।
- পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি ছবি।
- সর্বনিম্ন তিন মাসে মেয়াদী পাসপোর্ট।
- ভ্রমণ প্যাকেজ বা পরিকল্পনা বিস্তারিত বর্ণনা।
- ভিসা ফিট পরিষদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট।
- মেডিকেল সার্টিফিকেট
- টাবল ইন্সুরেন্স 30 হাজার টাকা ইউরো কভারেজ ।
- ইউরোপে যাওয়ার জন্য ইনভাইট লেটার।
- কোম্পানির মাধ্যমে গেলে কোম্পানি জয়েন অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার।
- বিমানের টিকেট বা ফ্লাইট নাম্বার।
- থাকার জন্য বুকিং অথবা ঠিকানা তথ্য।
- স্টুডেন্ট ভিসা হলে বিশ্ববিদ্যালয় জয়নিং লেটার।
- আপনার নিজস্ব আইডি কার্ডের ফটোকপি।
- ব্যাংকের নথিপত্র।
- নাগরিক সনদপত্র ,ইত্যাদি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো প্রয়োজন হয়।
উপসংহার
পরিশেষে বলা যায় যে, বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও আলোচনা করা হয়েছে ইউরোপের কোন কোন দেশে যেতে কম টাকা খরচ হয় সেগুলো ছকা করে বা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি ইউরোপের যে কোন দেশে বাংলাদেশ থেকে যেতে চান তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্ব পূর্ণ।সাধারণত বাংলাদেশ থেকে উন্নত জীবন জীবিকা নির্বাহের জন্য ইউরোপের দেশগুলোর থেকে বেশি পরিমাণে আবেদন করে থাকে ভিসার জন্য। এছাড়া কম খরচে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় তা সঠিকভাবে আলোচনা করা আছে। আশা করি এই পোস্ট টি পড়ার মাধ্যমে পুরোপুরি ভাবে বুঝতে পারবেন। ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url